প্রকাশ্য ফ্যাশন উইকে অক্ষয়ের গোপনাঙ্গের দিকে হাত, প্যান্টের বোতাম খুলতেই চরম বিপাকে টুইঙ্কল
অ্যাকশন হিরো বলতেই একটাই নাম মাথায় আসে, তিনি হলেন অক্ষয় কুমার। বলিউডের অন্যতম ফিটনেস ফ্রিক আইকনও বটে। কখনও রবিনা, কখনও প্রিয়ঙ্কা তো কখনও শিল্পা শেট্টি, টিনসেল টাউনের এমন অভিনেত্রীদের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে অক্ষয় কুমারের। তবে শেষমেষ গাঁটছড়া বাঁধেন ট্যুইঙ্কেল খান্নার সাথে। ট্যুইঙ্কেল অক্ষরের মধ্যে প্রেমও কম নয়। কিন্তু এবার প্রকাশ্যে অশ্লীলতা করে গ্রেফতার ট্যুইঙ্কেল।
ট্যুইঙ্কেল অক্ষয়ের বিয়েটা ছিল একেবারে ফিল্মি। ২০০০ সালে ট্যুইঙ্কেলের ‘মেলা’ ফিল্ম মুক্তি পাওয়ার কথা। আমিরের বিপরীতে রূপা সিংহের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন ট্যুইঙ্কেল। ফিল্মটা নিয়ে ট্যুইঙ্কেল ভীষণ আশাবাদী ছিলেন। ফিল্মটা যে সুপার হিট হবে সেটা অক্ষয়কে জানিয়েছিলেন। অক্ষয় সেটা মানতে পারেননি। তখনই ট্যুইঙ্কেল বাজি ধরেছিলেন ওই ফিল্মটা নিয়ে। বাজিটা ছিল এরকম, যদি ফিল্মটা ফ্লপ করে তাহলে তিনি অক্ষয়কে বিয়ে করে নেবেন।
কেরিয়ারের শীর্ষ মূহূর্তে বিয়ে করতে চাইছিলেন না ট্যুইঙ্কেল। তাই এই বাজি ধরেন। কিন্তু মুক্তি পাওয়ার পর দেখা যায়, ট্যুইঙ্কেল বাজি হেরে যান। ফিল্মটা বক্স অফিসে তেমন চলেনি। এর পর ২০০১ সালে অক্ষয়কে বিয়ে করেন ট্যুইঙ্কেল। এরপর সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু সমস্যা তৈরি হয় ল্যাকমে ফ্যাশন উইকে গিয়ে। সেখানে অক্ষয় কুমার একটি জিনসের ব্র্যান্ডের প্রচার করেছিলেন। দর্শক আসনে অন্যান্য অতিথিদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন ট্যুইঙ্কেল।
রেম্পে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎই ট্যুইঙ্কেলের সামনে গিয়ে অক্ষয় তার যৌনাঙ্গের দিকে হাত নিয়ে গিয়ে বলেন জিন্সের বোতাম খুলতে। জনসমক্ষে এই ঘটনায় অত্যন্ত লজ্জা পেয়ে যায় অক্ষয় পত্নী। এরপর হেঁসে হেঁসে স্বামীর বলা কাজ করেন ট্যুইঙ্কেল। তাতেই নেমে আসে বিপদ। জনসমক্ষে এই আচরণের জন্য জেলে যেতে হয় অক্ষয় পত্নী ট্যুইঙ্কেলকে। এরপর ৯৫০ টাকার জরিমানা দিয়ে তবেই বেল হয় অক্ষয় পত্নীর।