খেলাবিনোদন

বিরুষ্কার ঘরে এল নতুন অতিথি, প্রথম সন্তানের বাবা হলেন বিরাট কোহলি

Advertisement
Advertisement

প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে বিরুস্কার ঘরে এলো নতুন অতিথি। সোমবার বাবা ও মা হলেন বিরাট-অনুষ্কা। বিখ্যাত জ্যোতিষী পন্ডিত জগন্নাথ গুরুজির ভবিষ্যৎবাণী সত্যি করে অনুষ্কার কোল আলো করে এলো কন্যা সন্তান।

২০১৭ সালের ১১ ডিসেম্বর চার হাত এক হয়েছিল ভারতের তারকা দম্পতি বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মার। সুদূর ইতালিতে প্রায় একান্তেই কাছের আত্মীয় পরিজনদের নিয়ে আয়োজন হয়েছিল রাজকীয় বিয়ের। বিরাট-অনুষ্কার বিয়ের পর থেকেই তারা সর্বদাই ছিলেন চর্চায়। যখন থেকেই অনুষ্কা অন্তঃসত্ত্বা হয়েছিলেন তখন থেকেই অন্তঃস্বত্তা কালীন অবস্থায় বিরাট পত্নী অনুষ্কা কি করছেন কি খাচ্ছেন তা নিয়ে উৎসাহের অন্ত ছিল না অনুরাগীদের। তারপর থেকেই অভিনেত্রী ছেলে হবে না মেয়ে তাই নিয়ে সকলের মনেই ছিলো হাজারো প্রশ্ন। তবে,সেই জল্পনার মাঝেই বিরাট অনুষ্কার ভবিষ্যদ্বাণী জানিয়ে বিখ্যাত জ্যোতিষী পন্ডিত জগন্নাথ গুরুজির দাবি করেছিলেন ছেলে নয় বরং এক ফুটফুটে কন্যা সন্তানের মা হতে চলেছেন বিরাট পত্নী অনুষ্কা।

যেমন ভবিষ্যৎবাণী তেমনই ফল আসলো হাতে। সোমবার কন্যা সন্তানের জন্ম দিলেন বিরাট পত্নী অনুষ্কা। নতুন বছরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি এবং বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মার সংসারে এল নতুন অতিথি তাদের মেয়ে। মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে ফুটফুটে এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেন অনুষ্কা। নতুন অতিথির আগমনের পরেই ভক্তদের উদ্দেশ্যে টুইট করে নিজেই এই সুসংবাদ দেন ভারত অধিনায়ক।

সোমবার সকালেই মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে আসেন অনুষ্কা এবং বিরাট। সেখানেই কন্যাসন্তানের জন্ম বিরাট পত্নী। আর তারপরেই টুইট করে বিরাট লেখেন, ‘আপনাদের জানাতে চাই ‌এদিন বিকেলে আমাদের পরিবারে ফুটফুটে এক কন্যাসন্তানের আগমন হয়েছে। এত ভালবাসা, শুভেচ্ছা এবং প্রার্থনার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। অনুষ্কা এবং সদ্যোজাত দু’‌জনেই ভাল আছে’। ২০২০-র মাঝেই মিলেছিল সুসংবাদ। জানা গিয়েছিল, মা হতে চলেছেন ভারতীয় ক্রিকেট দুনিয়ার ফাস্ট লেডি। সেই খবরই হু হু করে ছড়িয়ে পড়েছিল সর্বত্র। ২০২০ তে ফ্যামিলি প্ল্যানিংয় সার্থক হল ২০২১- এ। বিরাট অনুষ্কার ঘরে কন্যা সন্তান এসেছে এই কথা জানার সঙ্গে সঙ্গেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছা বার্তায় ছড়িয়ে দিয়েছেন অনুরাগীরা।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles