নিউজ

ভারতে রয়েছে সোনার নদী! যেখানে বালির মধ্যে পাওয়া যায় বহু মূল্যের সোনা

Advertisement
Advertisement

নদী বলতে আমাদের মাথায় কিরকম দৃশ্য ভেসে আসে? নীল আকাশের নীচে সাদা জলের ভেলা , একাকী বয়ে চলেছে। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন এই নদীর ভিতরে লুকিয়ে থাকতে পারে রহস্য। কয়েকটি নদী রয়েছে যেখানে সোনা বয়ে চলে, আজ উঠে আসবে এইসব নদীর কথায়।

1) ঝাড়খণ্ডের সুবর্ণরেখা নদী এর উৎপত্তি রাঁচির পিসকা গ্রাম থেকে। কথিত আছে একসময় নাকি এই গ্রামে সোনার খনি ছিল সেই জন্যই এই নদীর নাম সুবর্ণরেখা আর সেই খনি থেকে সোনা নদীতে মিশে যায়। বর্ষার পর সুবর্ণরেখা জল কমে গেলে তীরে নাকি সোনার টুকরো পরে থাকে এমনও শোনা গেছে। আজও দেখা যায় স্থানীয় মানুষেরা বালি থেকে সোনা খুঁজছেন।

2) খারকাই নদী- সুবর্ণরেখা-ই উপনদী হল খারকাই। জামশেদপুরের আদিত্যপুর এর উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে এ নদী। মাত্র 37 কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই নদীতে নাকি সোনা পাওয়া যায়। এখানেও স্থানীয় মানুষদের সোনার সন্ধান করতে দেখা যায়। তবে তাদের মতে সারাদিন খোঁজার পর চালের থেকেও ছোট আকারের সোনার টুকরো পাওয়া যায়।

ক্লনডাইক নদী- এবার আসি বিদেশে। কানাডার ডসন শহরের ইওকন নদীর উপনদী হলো ক্লনডাইক। ওজিলভিয়ে পর্বত থেকে সৃষ্টি হয়েছে নদীটি। 1896 সালে 16 আগস্ট জর্জ ক্যারমাক প্রথম এর সন্ধান দেন। এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রীতিমতো গোল্ড রাশ হয়। জানা যায় অনেকেই সোনা উত্তোলন করে প্রচুর ধনী হয়ে গিয়েছিলেন। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব আলাক্সার চিলকূটের মধ্যে দিয়ে বরফ ঘেরা রাস্তা পাড়ি দিয়ে তারা পৌঁছেছিলেন সেখানে। চাইলে যেকোন ব্যক্তি সোনা খুঁজতে পারেন এখনো কোনো বাধা নেই।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles