বিনোদন

করিনা ও তৈমুরকে নিয়ে মুম্বাই ছেড়ে চলে যাবে সইফ আলি খান, কারণ জানালেন অভিনেতা

Advertisement
Advertisement

খুব শীঘ্রই ফের মা ডাক শুনতে চলেছেন করিনা। কারণ বর্তমানে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা করিনা। নতুন অতিথি আসার দিন গুনছে সইফ করিনা। এরই মাঝে পরিবার নিয়ে পাকাপাকিভাবে পতৌদিতেই ঘর বাঁধার ইঙ্গিত দিলেন সইফ।

আগামী বছরের শুরুর দিকেই নিজেদের দ্বিতীয় সন্তানের মুখ দেখবেন করিনা সেইফ। করোনা আবহে করিনার ফের মা হতে চলার খবরটা কষ্টের মাঝেই একটুকরো আনন্দ এনে দিয়েছিল। গত অগস্ট মাসেই নিজের মা হওয়ার খবর জানান অভিনেত্রী।

দ্বিতীয়বার বাবা হচ্ছেন সইফ। তার ঠিক মনের অবস্থা এখন কেমন। এই প্রসঙ্গে অভিনেতা বলেন ‘ছেলে মেয়ে মানুষ করবার জন্য এটা একদম পারফেক্ট বয়স। বয়স কম যখন থাকে,তখন নিজেকে নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকতে হয়, কেরিয়ার নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। তবে এই বয়সে অনেক বেশি স্থির, আর্থিকভাবে স্বচ্ছল, হাতে সময় অনেক বেশি সঙ্গে ধৈর্য- ভালোবাসার পাশাপাশি সন্তানের জন্য এগুলো থাকাও খুব জরুরি। আর নিজের জন্মভূমির চেয়ে ভালো জায়গা আর কী বা হতে পারে এই মুহূর্তগুলো উপভোগ করার জন্য! রবিবার সকালে ঘুম থেকে উঠে বড় বিছানায় বই পড়ার আনন্দ-আর চারপাশে ঘিরে থাকবে স্ত্রী, সন্তানেরা এবং প্রিয় সারমেয়’।

এরই মাঝে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পতৌদিতেই থাকার প্রসঙ্গে সইফ জানান, শীঘ্রই নিজের পরিবারের সঙ্গে পতৌদির প্যালেসেই স্থায়ীভাবে থাকতে চান অভিনেতা। কারণ তৈমুর এখন বেশ বড়ো হয়ে গিয়েছে, প্রকৃতির সঙ্গে এখন অনেকখানি একাত্ম সে। অভিনেতার কথায় ‘আমি তো পারব,এবং সেটা একটা দারুণ জীবন হবে। আমার একটা আস্ত বাগান রয়েছে, আমি সাঁতার কাটব, রান্না করব, বই পড়ব- এবং সঙ্গে থাকবে পরিবার, মাঝেমধ্যে বন্ধুরা আসবে-গল্প হবে, আড্ডা জমবে। আমি এটাই করে আসছি দীর্ঘ সময় ধরে, আমাদের মুম্বইতেও একটা অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে, তাই কাজের সূত্রে আমরা সহজেই আসতে পারব এখানে।

তবে আমাদের একটা ভালো স্কুল প্রয়োজন পতৌদির আশেপাশে’। তিনি আরও বলেন, অভিনেতা ব্যক্তিগত উদ্যোগে পতৌদির আম জনতার জন্য কিছু উদ্যোগ শুরু করেছেন দ্য পতৌদি ট্রাস্ট। এই উদ্যোগকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। তাহলে কি পাকাপাকিভাবে পতৌদিতে থাকছেন অভিনেতা তুঙ্গে জল্পনা।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles