একদিকে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ এ অতিষ্ঠ মানুষজন, অন্যদিকে কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া আমফানে বিধ্বস্ত বাংলা, আবার ভারতের কিছু জায়গায় পঙ্গপালের হানা চারিদিকে যেন অরাজকতা। চারিদিক থেকে যেন নাজেহাল হয়ে পড়েছে মানুষ। তবে কি বিদায় ঘন্টা বাজতে চলেছে পৃথিবীর?
বিশ্ব বিখ্যাত পদার্থবিদ ও কসমোলজিস্ট স্টিফেন হকিং মৃত্যুর আগে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে আর বেশিদিন নেই ধ্বংস হয়ে যাবে পৃথিবী। বিপর্যয়ের ধ্বংস হয়ে যাবে, কি তাই সত্য হতে চলল?
তিনি ছটি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন –
1) november বেজিংয়ে Tencent WE Summit এ তিনি বলেন যে 600 বছরের মধ্যে আমরা পৃথিবীবাসীরা মারা যাব। উল্কাপাত ঘটবে বিশ্বজুড়ে লাল হয়ে জ্বলবে গ্রহ।
2) একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন যে মানুষের জায়গা নেবে মানুষের হাতে তৈরি রোবটরা, তারাই রাজত্ব করবে। মানব সভ্যতার দিন শেষ হবে।
3) অভিব্যক্তির কুপ্রভাব আর কয়েক বছরের মধ্যে টের পাবে মানুষ। পারমাণবিক শক্তি নিয়ে এখন থেকেই শুরু হয়ে গেছে লড়াই। যেখানে প্রযুক্তি একটি বড় অস্ত্র, সেই অস্ত্র গুলির মধ্যে সবচেয়ে বড় পারমাণবিক শক্তি। আর এর শেষ পৃথিবী ধ্বংস।
4) আর 100 বছরের মধ্যেই অন্য বাসস্থান খুঁজবে মানুষ। যদি না খুঁজে তাহলে আবহাওয়া পরিবর্তন জনসংখ্যা বৃদ্ধি সহ একাধিক কারণে ধ্বংস হয়ে যাবে মানব সমাজ।
5) যে মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্যারিসে ক্লাইমেট চেঞ্জ এর চুক্তিতে সই করবেন না বলে জানিয়েছিলেন তখন হকিং জানিয়েছিলেন তার এই সিদ্ধান্ত বিশ্ব উষ্ণায়নে ত্বরান্বিত করবে। পৃথিবীর শুক্র গ্রহে পরিণত হবে, উষ্ণতা আড়াইশো ডিগ্রী ছুঁড়ে ফেলবে, আকাশ থেকে বর্ষিত হবে সালফিউরিক অ্যাসিড।
6)সময় যত এগোবে নতুন আইডিয়া আসবে কিন্তু নতুন আইডিয়া পৃথিবীর ধ্বংসের কারণ হতে পারে
