বিনোদন

করিনাকে গর্ভাবস্থায় দেখে নিজেকে সামলাতে পারলেন না সইফ আলি খান, যা করলেন পতৌদির নবাব

Advertisement
Advertisement

ছোট্ট তৈমুর বড় দাদা হতে চলেছে। খুব শীঘ্রই তৈমুরের ঘরে আসতে চলেছে তার খেলার সঙ্গী। কারণ ফের মা হতে চলেছেন সইফের দ্বিতীয় পত্নী করিনা। বর্তমানে বলিউড বেবোর বেবি বাম্প স্পষ্ট। তবে অন্তঃসত্ত্বা করিনাকে দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারছেন না সইফ,কিন্তু কেনও?

২০১৬ সালের ডিসেম্বরে জন্ম হয় তৈমুর আলি খানের। সইফ-করিনার সন্তানকে নিয়ে ওই সময় প্রায় উৎসবে মেতে ওঠেন তাঁদের ভক্তরা। জন্মের পর থেকে তৈমুরের বেড়ে ওঠা, সবকিছুকেই সেলিব্রেট করতে শুরু করেন দুই তারকার ভক্তরা। শুধু তাই নয়, ক্রমাগত লাইমলাইটে থাকা তৈমুরের আদলে একটি পুতুলও তৈরি হয়ে যায়। যা নিয়ে জোর শোরগোল শুরু হয়ে যায় নেটিজেনদের মধ্যে। এবার অপেক্ষা করিনার দ্বিতীয় সন্তান আসার। দ্বিতীয়বার অন্তঃসত্ত্বা হয়েও করিনার গ্ল্যামার ঝড়ে ঝড়ে পড়ছে।

সম্প্রতি তার মেকআপ আর্টিস্ট একটি ছবি শেয়ার করে করিনাকে ট্যাগ করেছেন। যেখানে অন্তঃসত্ত্বা করিনার গ্লামার চুইয়ে চুইয়ে পড়ছে। কিন্তু এই গ্ল্যামারের পিছনে রাজ কি তা হয়তো কেউ জানে না। আসল ব্যাপার হলো করিনা মনে করেন গর্ভাবস্থার আগে এবং পরে ঘি খাওয়া খুবই জরুরি। এটি কেবল মা নয়, সন্তানেরও উপকার করে। ঘি ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। কিন্তু অতিরিক্ত ঘি খাওয়ার জন্য প্রথম সন্তানের সময় অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গিয়েছিল যেটা দ্বিতীয় সন্তানের সময় করতে একদম চান না অভিনেত্রী। তাই বর্তমানে ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বাকালীন ডায়েটে মনোযোগ দিয়েছেন বলিউড বেবো।

আর তাতেই অভিনেত্রীর গ্ল্যামার ঝড়ে ঝড়ে পড়ছে। অভিনেত্রীকে ট্যাগ করা ছবি দেখতে নিজেকে আর সামলাতে পারলেন না সইফ আলি খান। মুচকি হেঁসে অভিনেত্রীর প্রশংসা করেছেন তিনি। সূত্রের খবর,সইফ করিনার চলতি মাসে বিবাহবার্ষিকী। আর সেটা নাকি পতৌদি প্যালেসে অনুষ্ঠিত। বর্তমানে পতৌদি প্রাসাদে সময় কাটাচ্ছেন করিনা। কারণ তার আসন্ন ছবি ‘লাল সিং চাড্ডা’র শুটিং চলছে সেখানে। তবে, দেখা দিয়েছে সমস্যা। কারণ করিনা যদি বেবি বাম্প নিয়ে শ্যুটিং করে তাহলে মুশকিল তাই ছবির সামঞ্জস্য বজায় রাখতে করিনার বেবি বাম্প ভিএফএক্স দিয়ে মুছে ফেলা হবে। নইলে ছবির গল্পে ধরতে পারে ছেদ,তাই এই সিদ্ধান্ত। শোনা যাচ্ছে যখন শুটিং করেছেন করি না তখন নাকি তাদের ছেলেকে সামলাচ্ছে সইফ।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles