বিনোদন

প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার নরম গালে সপাটে চড় মারল হনুমান, বদলে গেল অভিনেত্রীর হাসিখুশি মুখ

Advertisement
Advertisement

বি টাউনের সেলেবদের নিয়ে উৎসাহের অন্ত নেই অনুরাগীদের। অভিনেত্রীরা কি পোশাক পরেছেন কেমন সাজ গোজ করছেন তা সব সময় ফলো করতে চায় ফ্যানেরা। আর সেই অভিনেত্রী যদি প্রিয়াঙ্কা চোপড়া হয় তাহলে তো কথাই নেই। বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় এবং দক্ষ অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। শুধু বলিউডেই নয়, তাঁর অভিনয়ের জনপ্রিয়তা বিশ্ব জুড়ে। প্রিয়াঙ্কার হাঁসির জাদুতে মাতোয়ারা সকলে। কিন্তু সেই সুন্দরী প্রিয়াঙ্কা নাকি এবার সপাটে চড় খেলো? আর জানেন প্রিয়াঙ্কাকে সেই চড় কে মেরেছে? দেশী গার্লকে সেই চড় মেরেছে নাকি একটা হনুমান,ভাবা যায়!

২০০০ সালে মিস ওয়ার্ল্ডের খেতাব জিতেছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। মাত্র ১৮ বছর বয়সে এই খেতাব জেতেন পিগি চপস। তারপর এতগুলো বছর বলিউডে কাটিয়েছেন তিনি। তিনি প্রথম কাজ শুরু করেন তামিল ছবিতে। এরপর তাঁর বলিউড ডেবিউ ছবি ‘দ্য হিরো’। ওই বছরই ‘আন্দাজ’ ছবির জন্য ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড জেতেন তিনি। বেস্ট ফিমেল ডেবিউয়ের পুরস্কার জিতেছিলেন তিনি। ২০০৪ সালে প্রিয়াঙ্কা অভিনীত ছবি ‘মুঝসে সাদি করোগি’ সুপারহিট হয়। এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাননি তিনি। তরতরিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছেন প্রিয়াঙ্কা। প্রিয়াঙ্কার রূপের জাদুতে মাতোয়ারা সিনে দুনিয়া। কিন্তু সেই প্রিয়াঙ্কা নাকি খেয়েছে চড় তাও হনুমানের কাছে।

অবাক হলেও এটাই সত্যি। হনুমানের কাছে সপাটে চড় খেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা। যদি ভাবেন এটা কোনও সিনেমার দৃশ্য তাহলে কিন্তু একদম ভুল। একদম সত্যি সত্যি হনুমানের হাতের সপাটে চড় খেয়েছেন অভিনেত্রী। আর সেই কথা নিজেই জানিয়েছেন দেশী গার্ল।

২০১৬ সালে কপিল শর্মার চ্যাট শো-তে হাজির হয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা। সেখানে এসে অভিনেত্রী জানান, তৃতীয় শ্রেণিতে পড়া কালীন সময় স্কুলের মাঠে গাছের ডালে একটা হনুমানকে নিজের গা পরিষ্কার করতে দেখে খুব হেসেছিলেন তিনি। তাঁকে হাসতে রেখে ভারী মানে লেগেছিল হনুমানটির। তারপরেই গাছের ডাল থেকে সোজা নেমে এসে প্রিয়ঙ্কার গালে বসিয়ে দিয়েছিলেন সপাটে চড়। প্রিয়াঙ্কার কথায়, ‘হনুমানটা নীচে এল, আমাকে চড় মারল, চলে গেল। এ ভাবে হনুমানের থেকে চড় খেয়েছিলাম আমি’। প্রিয়াঙ্কার কথা শুনে হাঁসিতে লুটিয়ে পরে কপিল শর্মা সহ উপস্থিত দর্শকরা।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles