বিনোদন

একাকীত্বের ভয় নেই, সিঙ্গেল ছবি পোস্ট করে কীসের ইঙ্গিত দিলেন নুসরত জাহান

Advertisement
Advertisement

শ্রাবন্তীর পর এবার নুসরত। নুসরতের সংসারেও ধরেছে ভাঙ্গন। নিখিল নুসরতের মাঝে ঢুকে পড়েছে টলি অভিনেতা যশ এমনটাই জল্পনা ঘুরে বেড়াচ্ছে টলিপাড়ার অলিতে গলিতে। জল্পনা উস্কে কিছুদিন আগেই ইনস্টাগ্রামে নিখিল ও নুসরত একে অপরকে আনফলোও করে দিয়েছেন। এরই মাঝে ‘একাকীত্বের ভয় নেই’ সোশ্যাল মিডিয়ার সাফ বার্তা তারকা সাংসদ নুসরতের। হঠাৎ একাকীত্বের কথা কেনও প্রকাশ্যে আনলেন অভিনেত্রী? তবে, কি কাউকে মিস করছেন নুসরত!

নুসরত ও তাঁর সহ অভিনেতা যশ দাশগুপ্তের একসঙ্গে রাজস্থান বেড়াতে যাওয়ার পর থেকেই সেলেব জুটির মধ্যে কিছু একটা চলছে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। যদিও এই দুই তারকাই এই নিয়ে মুখে কুলুপ আটলেও তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার প্রফাইল বলছে অন্য কথা। সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক ছবি যশের সঙ্গে পোস্ট করছেন নুসরত। কিন্তু যখন যশকে নিয়ে এতটাই ব্যস্ত তারকা সাংসদ ঠিক তখন নিখিলকে সম্পূর্ণ ভুলে গিয়েছেন অভিনেত্রী। ২০১৯ সালের ১৯ জুন ডেস্টিনেশন ওয়েডিং সরে নুসরত নিখিল। কিন্তু বিয়ের পর নুসরত একবার অতিরিক্ত ওষুধ খেয়ে হাসপাতালে ভর্তিও হন। যা নিয়েই সেই সময় ব্যাপক গুঞ্জন হয় সেই সময়। কিন্তু এরই মাঝে যশ নুসরতের একাধিক ইনস্টাগ্রাম পোস্ট জল্পনা বাড়িয়েছে। এদিকে নুসরত ও নিখিল গত কয়েক মাস এক ছাদের তলায় থাকছেন না বলেও খবর। এরপরই কিছুদিন আগে নুসরত নিজের ইনস্টাগ্রাম পোস্টে নিখিলকে আনফলো করে দেন। ফলে জল্পনার মাত্রায় নতুন রসদ যোগ হয়।

নিখিল নুসরতের সম্পর্কের অবস্থান বর্তমানে ঠিক কি সেই নিয়ে যখন ব্যস্ত সকলে তারই মাঝে লালপরী হয়ে সকলের সামনে আসলেন তারকা সাংসদ। সম্প্রতি সোশ্যাল-মিডিয়ায় ভাইরাল লাল গাউনে গ্ল্যামারাস নুসরত। পরনে লাল গাউন থাকলেও হাতে অভিনেত্রী ধরে রেখেছেন কালো লেদার জ্যাকেট। সঙ্গে খোলা চুল আর হালকা মেকআপে ঠোঁটের কোণে আলত হাঁসি। সবুজের মাঝে রাতের অন্ধকারে একাকী দাঁড়িয়ে নুসরত। ছবির পোস্ট করে অভিনেত্রী ক্যাপশনে নুসরত লেখে ‘প্যান্ডোরা বক্স খুলে ফেলেছে। নতুন হাই হিলস পড়ে, সে শহরে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েছে’।

ছবি পোস্ট করে ক্ষান্ত হননি সম্প্রতি ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটি বার্তাও দিয়েছেন নুসরত। তিনি সাফ জানান একাকীত্বের ভয় তাঁর নেই। নুসরতের কথায়, ‘একজন নারী যে জানে খাবার টেবিলে সে কী নিয়ে এসেছে, তাঁর কোনওদিন একা খাওয়ার ভয় থাকে না’।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles