বিনোদন

চুপিসারে শুভ কাজটা সেরেই ফেললেন অভিনেত্রী তৃণা সাহা!

Advertisement
Advertisement

অলিতে গলিতে কান পাতলেই ভেসে আসছে পুরোহিতের মন্ত্র থেকে সানাইয়ের সুর। কারণ শীত মানেই বিয়ের আবহে গা ভাসায় বাঙালি। আর এবার বিবাহিতার তালিকায় নাম লেখাতে চলেছেন অভিনেত্রী তৃনাও। হাতে আর বেশি সময় নেই মাস খানেক পরই অভিনেতা নীলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধবেন অভিনেত্রী তৃণা। কিন্তু এরই মাঝে বিয়ের পর্ব সেরে বউভাতের অনুষ্ঠান শেষ করে ফুলশয্যাও সেরে ফেলেছেন তৃণা ওরফে গুনগুন। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে তৃনার কনে লুক। তবে, কি নীলকে ধোঁকা দিয়ে বিয়েটা সেরেই ফেললেন তৃণা?

জানা যাচ্ছে, আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি সাতপাকে বাঁধা পড়বেন নীল-তৃণা। ইতিমধ্যেই নীল-তৃণা দুজনের বাড়িতেই শুরু হয়ে গিয়েছে বিয়ের প্রস্তুতি। সেলেব জুটির জমকালো এই বিয়ের আসর বসবে সিটি ক্লাবে। যদিও রিস্পেশন হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র দিন। এসব তো ঠিক আছে কিন্তু নীলকে বিয়ের আগে কার সাথে ফুলশয্যা সারলেন তৃণা!

আসল ব্যাপার হলো সম্প্রতি তৃণা অভিনীত ‘খরকুটো’ ধারাবাহিকে গুনগুন ওরফে তৃণার রিল বিয়ের শুট চলছে। দর্শকরা মুখিয়ে আছে গুনগুন সৌজন্যের সংসার দেখার জন্য। আর তাই ইতিমধ্যেই পরিবারের কথা শুনে সৌজন্যকে বিয়ে করে বৌভাত সেরে ফেলেছে গুনগুন। যদিও সেই সবটাই রিলে, রিয়েল নয়। আসলে নীলকেই বিয়ে করবে তৃণা। কিন্তু এরই মাঝে সোশ্যাল-মিডিয়ায় ভাইরাল তৃণার কনে সাজের ভিডিও। তাহলে এখন প্রশ্ন হঠাৎ করে কেনও কনে সাজলো তৃণা? আসল ব্যাপার হলো এটি তৃণার নতুন ব্রাইডাল ফটোশুট। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে লাল রঙের লেহঙ্গা, মাথায় টিকলি, কুন্দনের কানের দুল পরে কনে আবতারে হাজির হয়েছেন নীলের তৃণা।

বলে রাখি, নীল-তৃণার সম্পর্কের বয়স কিন্তু ১০ বছর। সেই ১০ বছরের প্রেম আর কদিন পরেই পাবে পরিণতি। আর রিয়েল লাইফ পার্টনার নীল ভট্টাচার্যর সঙ্গে খুনসুটিতে সর্বদাই ব্যস্ত থাকেন তৃণা। কখনও রিল কখনও রিয়েল একের পর এক ভিডিওতে বাজিমাত করছে সেলেব জুটি। এরই মাঝে মামাবাড়িতে আইবুড়ো ভাত খেয়ে ব্যাচেলার তকমা ঘোচালেন তৃনা। কাসার থালায় সাজানো ভাত,ডাল,সুক্তো, পাঁচ রকমের ভাজা, রকমারি মাছ,পনীর, মিষ্টি, পায়েস। সব চেটেপুটে খেলেন তৃণা। নীল শাড়িতে সেজে ভাত খেলেন নীলের তৃণা। খাবার শুরুর আগে পোজ দিয়ে ছবিও তোলেন অভিনেত্রী যা ইতিমধ্যে নেটপাড়া কাঁপাচ্ছে।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles