বিনোদন

একের পর এক বোল্ড ছবি পোস্ট, ঝিলিকের যৌবনের আগুনে চড়ছে উষ্ণতার পারদ

Advertisement
Advertisement

২০০৯ সাল থেকে শুরু হয়েছিল সেই ধারাবাহিক দেখানো। এক ছোট্ট মেয়ের বাবা মায়ের কাছ থেকে হারিয়ে যাওয়ার গল্পকে কেন্দ্র করেই চলেছিল ধারাবাহিক। ছোট্ট মেয়ে ঝিলিককে চুরি করে নিয়ে গিয়েছিল দুস্কৃতীরা। ভিখারি সাজিয়ে, পকেট কাটা শিখিয়ে শেষ করে দিতে চেয়েছিল মেয়েটিকে। কিন্তু সব বাঁধা কাটিয়ে ফের নিজের মায়ের কাছে ফিরে এসে নতুন জীবন খুঁজে নিয়েছিল ঝিলিক।

মনে পরেছে স্টার জলসার সম্প্রচারিত ‘মা’ ধারাবাহিকের কথা? আর সেই ‘মা’ ধারাবাহিকের ঝিলিককে আজও কেউ ভুলতে পারেনি। তার কোঁকড়া চুল আদো আদো কথার জেরেই ভালোবেসে ফেলেছিল সকলে তাকে। তবে, সেই ঝিলিক ওরফে তিথি আর ছোট নেই বর্তমানে সে তরুণী। সোশ্যাল মিডিয়ার নিউ সেন্সেশন তিথি। পুরুষের রাতের ঘুম কেড়ে নিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক হট ছবি পোস্ট করেন তিথি।

মা ধারাবাহিকের দৌলতেই লাইমলাইটে আসে তিথি। ওই ছোট বয়সে তার তুখোড় অভিনয় মন কেড়েছিল সকলেরই। তারপরেও আরও ধারাবাহিকে অভিনয় করলেও মা-এর মতো দাগ কাটতে সক্ষম হননি। তবে সম্প্রতি ফের শিরোনামে উঠে এসেছেন তিথি। অভিনয়ের পাশাপাশি মডেলিংয়ের দিকেও ঝোঁক হয়েছে তাঁর। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফ্যাশন সম্পর্কে বেশ ধারনাও জন্মেছে তিথির। সেটা তাঁর ছবিগুলো দেখেই স্পষ্ট। এথনিক থেকে ওয়েস্টার্ন সব ধরনের পোশাকেই সমান স্বচ্ছন্দ তিনি। অন্যদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিভাবে শিরোনামে থাকতে হয় তাও ভালো মত জানেন অভিনেত্রী।তিথির ছবি পোস্ট হতে দেরী মুর্হুতে ভাইরাল। এবারও তার ব্যতিক্রম হলোনা।

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কয়েকটি ছবি পোস্ট করেছেন তিথি। সেইসব ছবি অভিনেত্রীর উষ্ণতা চুইয়ে চুইয়ে পড়ছে। খোলামেলা ছবি পোস্ট করে আগুন ছড়াচ্ছে অভিনেত্রী। উন্মুক্ত পিঠ নজরকাড়া চাওনি একেবারে হটকেক তিথি। বোল্ড ফিগারে ফটোশুটে নিমেষে ভাইরাল মায়ের ঝিলিক।

সোশ্যাল মিডিয়াতে বেশ একটিভ থাকেন তিথি নিজের দুষ্টু মিষ্টি ফটো পোস্ট করে ভক্তদের মন জয় করে নেন তিনি। ছোটবেলার সেই মিষ্টতা তো আছেই, কিন্তু তার সঙ্গে এখন তার হট ফিগারের ফটো দেখেও ঘায়েল হয় অনেক পুরুষের মন। প্রায়ই ইনস্টাগ্রামে এই ধরনের ফটো পোস্ট করে থাকেন তিথি বসু। তিথি এখন স্টুডেন্ট। পড়াশোনার পাশাপাশি তাল মিলিয়ে পোশাক নিয়েও লুকস নিয়েও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছেন অভিনেত্রী।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles