বিনোদন

আগে থেকে গর্ভবতী বলেই তাড়াহুড়ো করে বিয়ে করলেন দিয়া মির্জা! কি জানালেন সুন্দরী অভিনেত্রী

Advertisement
Advertisement

গত ফেব্রুয়ারীতে বৈভবের রেকির বিয়ে করেছেন অভিনেত্রী দিয়া মির্জা আর তার তিন সপ্তাহের মাথাতেই বেবি বাম্প নিয়ে সন্তান সম্ভবা হওয়ার খবর দেওয়ার পরই নেটিজেনদের কাছে ট্রল হতে শুরু করেছেন অভিনেত্রী। তবে দিয়েও ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী না।

সম্প্রতি দিয়ার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল এক ব্যক্তি তার গর্ভবতি হওয়া নিয়ে মন্তব্য করেন, ব্যক্তি লেখেন, সুখবর, নিয়নের বিপরীতে গিয়ে মহিলা পুরোহিত দিয়ে করেছেন, তবে নায়িকা কেনো বিয়ের আগে নিজের সন্তান সম্ভবা হওয়ার খবরটা দিলেনা? তাহলে কি বিয়ের আগে গর্ভবতী হওয়া অন্যায়?

এই মন্তব্যের বিপরীতে দিয়া একটি বড় সরো জবাব দিয়েছেন, অভিনেত্রী লিখেছেন, তিনি সন্তানসম্ভবা বলে কখনোই বিয়ে করেননি বরং বৈভব রেখির সাথে তিনি নিজের পরবর্তী সারাটা জীবন কাটাতে চান বলে, তারা যখন বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তখন জানতে পারেন তাদের সন্তান আসতে চলেছে, নায়িকা জানান, সেই মুহুর্তে তারা জানাননি কারণ চিকিৎসা পদ্ধতির জন্য তাকে বিষয়টা গোপন করতে হয়েছিল। নাহলে আর কোনো কারণ নেই তার এই খবরটি না জানানোর। তিনি এই দিনটির জন্য গত বহু বছর ধরে অপেক্ষা করছিলেন, নায়িকা জানান জীবনের সব থেকে সুন্দর মুহূর্তের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। চিকিৎসার ছাড়া আর কোনো কারণ নেই বিষয়টি লোকানোর মত।

এরপর পয়েন্ট করে লিখে দিয়া নিজের যুক্তি গুলি সামনে রাখেন, দিয়ার কথার সারমর্ম হল, সন্তানের জন্ম দেওয়া জীবনের অন্যতম সুন্দর উপহার। সেখানে লজ্জা বা লুকোনোর কোনও প্রশ্নই ওঠে না। বিয়ে করে নিজের সন্তানকে বড়ো করে তুলবো নাকি একা সন্তান মানুষ করবো, সেটা পুরোপুরি ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত।

স্পষ্ট ভাষায় দিয়া নিজের বক্তব্য রেখে ট্রোলের জবাব দেন। বরাবরই দিয়া মির্জা স্পষ্ট কথা বলে এসেছেন, আর সেই কারণে বহুবার বিতর্কেও জড়িয়েছেন অভিনেত্রী। কিছুদিন আগেই পুরুষ লিঙ্গ নিয়ে তার এক মন্তব্য রীতিমত ঝড় উঠেছিল নেটানগরিতে, আর এবারও নিজের গর্ভাবস্থা নিয়ে ট্রোলের জবাবে সরব হয়ে, জবাব দিয়ে নিজের অপস্থান স্পষ্ট করে অভিনেত্রী জানিয়ে দিলেন ঢিলের জবাব তিনিও পাথর দিয়ে দিতে পারেন।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles