টলিপাড়ার নায়িকাদের যত বয়স বাড়ে ততই যেন গ্ল্যামার ঝড়ে ঝড়ে পরে। ‘এজ জাস্ট এ নাম্বার’ এই চলতি কথাই জানো বারবার উস্কে দিচ্ছে দিদি নাম্বার ওয়ান অর্থাৎ রচনা ব্যানার্জি। বয়স থমকে থাকা এক জিনিস আর আর বয়স পিছনের দিকে হাঁটা অন্য এক জিনিস। রচনাকে দেখলে কে বলবে তার ৪৬ বছর বয়স। বলে বলে আজও অষ্টাদশীদের গোল দিতে সক্ষম রচনা। আর এবার হায় গার্মি গানে কোমর দুলালেন দিদি নাম্বার ওয়ান। রচনার নাচ দেখে রাতের ঘুম উড়তে বাধ্য পুরুষদের।
টলিউডের এভারগ্রিন অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জী তা বলাই বাহুল্য। সেই নব্বইয়ের দশক থেকে শুরু করে আজও সমানতালে টলিপাড়া কাপাচ্ছেন তিনি। মিঠুন থেকে শুরু করে প্রসেনজিৎ টলিউডের সমস্ত নামি তারকাদের সাথে স্ক্রীন শেয়ার করেছেন রচনা। সিনেমার পর্দায় রচনা ব্যানার্জীর অভিনয় আজও মনে আছে দর্শকদের। এদিকে বিগত এক দশকের বেশি সময় ধরে বাঙালির ঘরে ঘরে পৌঁছেছেন রচনা ব্যানার্জী। সৌজন্যে দিদি নং ১, বিকাল হলেই বাঙালিদের এন্টারটেইনমেন্টের ঠিকানা এই শো। অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ একটিভ রচনা। প্রতিনিয়ত নিজের ছবি থেকে শুরু করে ভিডিও শেয়ার করে অনুরাগীদের মনের মনিকোঠায় জায়গা করে নিয়েছেন অভিনেত্রী।
সম্প্রতি বড়দিনের আনন্দে মেতে ছিলেন রচনা। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন রচনা যেখানে অভিনেত্রীকে লক্ষ্য করা যাচ্ছে ডিজাইনার টপ আর টাইট জিন্স পরে। শীতের রাজ্যে আগুন পোহাতে পোহাতে হায় গর্মি গানে কোমর দোলালেন রচনা। অভিনেত্রীর নাচে কুপোকাত নেট পাড়া।
বড়দিনের সকাল থেকেই শহরবাসী হ্যাংআউট মুডে। আর সেই তালিকায় নাম লিখিয়ে ছেলের সাথে সময় কাটিয়েছিলেন রচনাও। রচনা তার ইন্সট্রাগ্রাম হ্যান্ডেলে কয়েকটি ছবি শেয়ার করেন। সেখানে অভিনেত্রীর পরনে লক্ষ্য করা যায় একটি পার্পেল রঙের ফুলহাতা জামা ও প্যান্ট পরে। সঙ্গে ম্যাচিং সানগ্লাস। আর অভিনেত্রীর ছেলের পরনে রয়েছে একটি নীল রঙের টি শার্ট আর কালো রঙের প্যান্ট। হাতে ব্যাট বল নিয়ে ছেলের সাথে খেলায় মত্ত হয়ে উঠেছিলেন রচনা।