মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ পাওয়া মাত্রই তৎপর রাজ্য পুলিশ, পূজা কমিটিগুলির সাথে আলোচনায় নদীয়ার শান্তিপুর থানা
১০ বছর পুজো করেছেন অথচ এখনও রেজিস্ট্রেশন হয়নি এমন ক্লাব বারোয়ারিগুলির ক্ষেত্রে অতিসত্বর অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সহযোগিতা নিতে হবে।
মলয় দে নদীয়া:- গতকাল পূজো সংক্রান্ত মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ পাওয়ার সাথে সাথে তৎপর জেলার বিভিন্ন থানা। গতকাল এই মর্মে শান্তিপুর থানার উদ্যোগে থানা প্রাঙ্গণে রবীন্দ্র নজরুল মঞ্চে আয়োজিত হলো শান্তিপুর থানার অধীনস্থ ৩৭ টি রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত ক্লাব এবং ৫৫টি বারোয়ারি পুজো কমিটিকে নিয়ে।
এলইডি স্ক্রিনে মুখ্যমন্ত্রীর ভাষণ এর সম্প্রচার শুনিয়ে ওসি সুমন দাস জানান বিভিন্ন বাধা নিষেধ এবং সুবিধা সম্বলিত সরকারি নির্দেশের কথা। বিগত দিনে পুজোর জন্য বরাদ্দ ছিল ২৫ হাজার টাকা, সেটাই এ বছর বেড়ে হয়েছে ৫০ হাজার টাকা । ১০ বছর পুজো করেছেন অথচ এখনও রেজিস্ট্রেশন হয়নি এমন ক্লাব বারোয়ারিগুলির ক্ষেত্রে অতিসত্বর অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সহযোগিতা নিতে হবে।
৫০% ছাড় দেবেন রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদ। একটিও পয়সা লাগবেনা দমকল বিভাগে, পৌর বা পঞ্চায়েত করও সম্পূর্ণ ছাড়। তবে পুজো কার্নিভাল বা যেকোনো রকম শোভাযাত্রা থেকে বিরত থাকতে হবে ক্লাববারোয়ারি গুলিকে। সমালোচকরা যাই বলুক প্রশাসনিক সূত্রে জানা যায় এই অর্থ বন্টিত হয় প্যান্ডেল, লাইট মাইক,ঢাকি, পুরোহিত, ফল বিক্রেতা, মৃৎশিল্পী, প্রতিমা সজ্জা শিল্পী সহ বেশকিছু মানুষের মাঝে। তবে উৎসবের মেলায় দোকান না দিতে পারা হকারদের ২০০০ টাকা সহযোগিতার ব্যাপারে শোনা গেলেও নির্দেশ আসেনি এখনও ।