মার্কিন স্বাস্থ্য গবেষণা সংস্থা সিডিডিইপি পরিচালক লক্ষীনারায়ন জানিয়েছে 2 থেকে 3 সপ্তাহ আগে ভারতে করোনাভাইরাস তৃতীয় স্তরে অর্থাৎ স্টেজ থ্রি তে প্রবেশ করেছে।আর এই সমীক্ষা থেকেই আতঙ্ক ছড়িয়েছে ।এই সমীক্ষা যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে ভবিষ্যতে ভারতের যে আরো ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির হতে চলেছে তা বোঝায় যায়।তাদের গবেষণা অনুযায়ী এই মারণ রোগে ভারতেই আক্রান্ত হতে পারে 30 কোটি মানুষ।
কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কার্য নির্বাহী পরিচালক মাইকেল জে রায়ানের মতে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলায় ভারতের বিশাল ক্ষমতা রয়েছে বলে তিনি মনে করেন ।ভারতের ইতিহাসের মহামারীর ঘটনায় নতুন নয় এর আগে ভারতে স্মল পক্স এবং পোলিও নামে মহামারী নির্মূল করার অভিজ্ঞতা রয়েছে ভারতের।
ভারতের বিশাল জনবহুল দেশ এবং ঘনবসতির দেশ ।এমন জনবহুল দেশে ভাইরাসের ভবিষ্যৎ কি হতে পারে সেই নিয়ে আতঙ্কিত সবাই। ভারত এর আগে দুটি মহামারী নির্মূল করতে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিয়েছিল এক পক্স এবং অন্যটি পোলিও। তাই ভারতের বিশাল ক্ষমতা রয়েছে তবে ভারতে এখন মৃত্যুর সংখ্যা যেভাবে বাড়ছে তাকে আগে থেকে সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত এবং তারজন্য ভারতের ল্যাবের সংখ্যা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
প্রসঙ্গত করানোর সক্রমন রুখতে গোটা দেশজুড়ে বন্ধ স্কুল কলেজ shopping mall সিনেমা সিরিয়াল শুটিং ইত্যাদি।গতকাল থেকে বন্ধ হয়েছে প্যাসেঞ্জার ট্রেন এমনকি পশ্চিমবঙ্গের প্রত্যেক জেলায় লক ডাউন ঘোষনা করা হয়েছে।করোনা থেকে মুক্তি কবে পাবে এর অপেক্ষায় দেশবাসী।