ব্রহ্মান্ডে রয়েছে কোনো অদৃশ্য শক্তি! মহাকাশ বিজ্ঞানকে চ্যালেঞ্জ বাঙালি বিজ্ঞানীর

Advertisement

এই মহাকাশ গ্রহ নক্ষত্র পুরোটাই রহস্যে ঘেরা। মহাশূন্যের গোলকধাঁধা নিয়ে রয়েছে প্রচুর জিজ্ঞাসা। অদ্ভুদ জিনিস ঘটে চলে এই রহস্যময় ব্রহ্মান্ডে সে কীসের টান কিসের জাদুবল?
2011 সালে একটি পর্যবেক্ষনের জন্য পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার পান সল,ব্রায়ান ও আডাম। তাদের বক্তব্য ছিল স্টেশন ছাড়ার পর ট্রেন যে ভাবে ধাপে ধাপে তার গতিবেগ বাড়ায় তাকে বলে ত্বরণ। গত কুড়ি বাইশ বছর ধরে তাদের ধারণা ব্রহ্মাণ্ড উত্তরোত্তর আরো আরো বেশি গতিতে ফুলেফেঁপে উঠছে সমানভাবে।

Advertisements

সম্প্রতি এমন এক ঘটনা ঘটেছে যা বিজ্ঞানীদের আলোচ্য বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে। ব্রহ্মাণ্ড ফুলেফেঁপে উঠছে কিন্তু সমানভাবে না কোনো বিশেষ একটি দিকেই এই ঘটনা ঘটছে। তার চেহারাটা হয়ে যাচ্ছে অনেকটাই রাগবি বলের মত, আর এই পরিবর্তন হচ্ছে বেশ দ্রুতগতিতে। যেন কিছু একটা ব্রহ্মাণ্ডকে একটি বিশেষ অভিমুখে হিড়হিড় করে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন। মহাকাশ বিজ্ঞানের চালু সবকটি মডেলের দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে এ কথা জানিয়েছেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বাঙালি অধ্যাপক সুবীর সরকার।

Advertisements

অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স নামক আন্তর্জাতিক গবেষণা পত্রতে তার গবেষণার এ বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে তিনি জানান উত্তরোত্তর আরো বেশি গতিতে ফুলে-ফেঁপে উঠার ক্ষেত্রে কোন বিশেষ একটি অভিমুখ এর দিকে ব্রম্ভান্ডের যাবতীয় পক্ষপাত বা কোনো অজানা কারণে সেই দিকেই ব্রহ্মাণ্ডের প্রনিপাত।
সুবির এক সংবাদ মাধ্যমকে অবশ্য এও বলেছেন যে এই দাবি অভ্রান্ত প্রমাণের জন্য আরও পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন, আরো অনেক তথ্যের প্রয়োজন। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তারপরে বোঝা যাবে।

Related Articles