নিউজ বিনোদন ভাইরাল ভিডিও অর্থনীতি লাইফস্টাইল অফবিট খেলা রাজনীতি

দ্রুতহারে বাড়ছে গরম, শরীর সুস্থ রাখতে অবশ্যই খান এইসব খাবার!

বর্তমান সময়ে নতুন নতুন উন্নয়ন ও জীবনযাত্রার মান উন্নত করার লক্ষে গাছপালা কেটে উন্নত প্রযুক্তি তৈরি হচ্ছে। এর ফলে গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর পরিমাণ বাড়ছে। এর সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা। যাদের নিয়মিত কাজের জন্য বাইরে বের হতে হয় তাদের জন্য

Published By: Sangbad Safar Desk | Updated:

বর্তমান সময়ে নতুন নতুন উন্নয়ন ও জীবনযাত্রার মান উন্নত করার লক্ষে গাছপালা কেটে উন্নত প্রযুক্তি তৈরি হচ্ছে। এর ফলে গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর পরিমাণ বাড়ছে। এর সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা। যাদের নিয়মিত কাজের জন্য বাইরে বের হতে হয় তাদের জন্য এই তাপমাত্রা অস্বস্তি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আজকাল প্রায়ই শোনা যায় সান-স্টোকে মারা যাওয়ার মতো ঘটনা। বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে এই সমস্যা মাঝেমধ্যেই শোনা যায়। এছাড়া টাইফয়েড, জন্ডিসের মতো রোগ তো লেগেই রয়েছে। যারা বাইরে কর্মরত তাদের জন্য এই সময় সুস্থ থাকা অত্যন্ত জরুরী। এই সময় সুস্থ থাকার জন্য চিকিৎসকরা কিছু পানীয় কাছে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন যা থেকে মিলবে শারীরিক স্বস্তি। আসুন জেনে নিই কি কি সেই পানীয়-

আপনার জন্য নির্বাচিত

১) তরমুজের জুস গরমে শরীরের জন্য খুবই উপযোগী। এই জুস ব্লাড প্রেসারের মাত্রা সঠিক রাখে। তবে অত্যাধিক পরিমাণে পান করলে গ্যাস্ট্রিক এর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে ১৫০ থেকে ২০০ মিলিলিটার জুস খাওয়া যেতে পারে।

২) লেবু সামান্য পরিমাণ মধু ও লবণ দিয়ে বানানো লেবুর জুস শরীরকে সতেজ ও আর্দ্র রাখে। লেবুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অনেক রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই গ্রীষ্মকালে লেবুর জুস অত্যন্ত স্বাস্থ্য উপযোগী।

৩) শরীরে জল শূন্যতার অভাব দূর করতে ডাবের জল স্বাস্থ্যকর। এতে পটাশিয়ামের পরিমাণ থাকায় এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে ও পেশীর সুস্থতা বজায় রাখে।

৪) টক দই, বীট লবণ, লেবু পাতা ও জল দিয়ে তৈরি টক দই এর ঘোল গ্রীষ্মকালীন স্বাস্থ্যকর একটি পানীয়। এর থেকে শরীরে প্রচুর প্রোটিন পাওয়া যায় এবং এটি খাদ্য হজমে সহায়ক।শরীরকে আর্দ্রতা প্রদান করতেও টকদই কার্যকর।

৫) গ্রীষ্মকালে কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা অনেকেই সমস্যায় ভুগে থাকেন এই সময়ে বেলের জুস খুবই স্বাস্থ্য উপযোগী। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধানে বেল খুবই উপকারী। এছাড়া বেলে পটাশিয়ামের পরিমাণ থাকায় এটি রক্তে ইলেকট্রলাইটসের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

৬) গ্রীষ্মকালীন সুস্বাদু একটি ফল হলো আম যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা আমের জুস গ্রীষ্মকালের ত্বককে পুড়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। এছাড়া সান স্ট্রোকের মতন সমস্যাকে দূরে রাখতে কাঁচা আমের জুস খুবই উপকারী।

তবে যে সকল পানীয়ই হোক না কেন, সব থেকে স্বাস্থ্যকর হল বিশুদ্ধ জল। তাই যে কোনো পানীয় গ্রহণ করার সাথে সাথে পরিমাণমতো জল পান করুন। এতে গরমকালেও আপনার শরীর সুস্থ ও সতেজ থাকবে।