নিয়মিত চুটিয়ে সহবাস, বিয়ের আগেই এই কীর্তি ঘটিয়েছিলেন রানী থেকে করিনা

ভালোবাসা কিংবা প্রেম কখনোই কোনো বাঁধা মানে না। কখন কার সঙ্গে কার প্রেমের বন্ধন হতে পারে তা কেউ বলতে পারে না। সমাজে এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে যেখানে অনেকেই বয়সকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিব্যি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। তেমন কয়েকজনের সম্বন্ধে আজকের প্রতিবেদন।
সইফ আলি খান ও করিনা কাপুর খান: বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় জুটি হলেন তারা। অমৃতা সিং-এর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পর দীর্ঘদিন একাই ছিলেন সইফ। এরপর করিনা আসে তার জীবনে। অবশেষে করিনা ও সইফ বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। ততদিনে করিনার বয়স ৩৫ পেরিয়েছে এবং সইফের বয়স ৪০ ছাড়িয়েছে।
নীনা গুপ্তা ও বিবেক মেহরা: নীনা বলিউডের একটি জনপ্রিয় নাম। তার অভিনয় দক্ষতা নিয়ে আর নতুন করে কিছু বলার নেই। অভিনেত্রী অল্প বয়সে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট তারকা ভিভ রিচার্ডসের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। বিয়ের আগেই কন্যা সন্তানের জন্ম দেন নীনা। এরপর তিনি সন্তান নিয়ে একা ছিলেন। অবশেষে ৫৪ বছর বয়সে বিবেক মেহরাকে বিয়ে করেন।
রানী মুখার্জি ও আদিত্য চোপড়া: রানী ও আদিত্য দীর্ঘদিন প্রেম করেছেন চুটিয়ে। এরপর বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন তারা। রানীর স্বামী আদিত্য এর আগে একবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। প্রথম স্ত্রী তাকে ডিভোর্স দিতে চাননি। অবশেষে বিবাহবিচ্ছেদ হওয়ার পর ৪৩ বছর বয়সে আদিত্য ও ৩৬ বছর বয়সে রানী বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
কবীর বেদী ও পারভিন দোসাঞ্জ: বলিউডের জনপ্রিয় একটি নাম হল কবীর বেদী। তিনি ৭০ বছর বয়সে বিয়ে করেন। তিনি সাতবছর আগে পারভিনকে বিয়ে করেন। পারভিন বয়সে কবীর বেদীর মেয়ে পূজা বেদীর থেকেও ছোটো। পারভিন কবীরের চতুর্থ স্ত্রী।
দোলন রায় ও দীপঙ্কর দে: টলিউডে দুই তারকা বেশ জনপ্রিয়। এরা দু’জন টলি পাড়ার সবথেকে বয়স্ক দম্পতি যারা বেশি বয়সে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। বিয়ের আগে ২২ বছর ধরে সম্পর্কে ছিলেন তারা। অবশেষে ২০২০ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তারা। বিয়ের সময় দীপঙ্করের বয়স ছিল ৭৫ বছর ও দোলনের বয়স ছিল ৪৯ বছর।