বিনোদন
Trending

অবশেষে মুখ খুললেন সুশান্তের বান্ধবী, বললেন আত্মহত্যা নয়, খুন করা হয়েছে সুশান্তকে

Advertisement
Advertisement

প্রায় চার মাস হয়ে গিয়েছে সুশান্ত হারা বলিউড। গত ১৪ জুন অভিনেতার নিজের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল তার ঝুলন্ত দেহ। সুশান্তের মৃত্যু আজও মানতে পারেনি সুশান্তের পরিবার থেকে অনুরাগীরা। আত্মহত্যা নাকি খুন সেই নিয়ে উঠেছে একাধিক প্রশ্ন। এরই মাঝে AIIMS সুশান্তের খুনের তত্ত্ব খারিজ করে অভিনেতার মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলেই মত দিয়েছে। এবার সুশান্ত সিং রাজপুতকে খুন করা হয়েছে দাবি করলেন অভিনেতার বন্ধু স্মিতা পারেখ।

একদিকে যখন বলিউড সরগরম সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু থেকে মাদক যোগ নিয়ে ঠিক তখনই প্রাথমিক ময়নাতদন্তের পর সুশান্তের ভিসেরা রিপোর্টের দায়িত্ব চিকিৎসক সুধীর গুপ্তর নেতৃত্বে নেয় AIIMS-র ফরেনসিক টিম। এরপর ভিসেরা রিপোর্ট CBI-এর তদন্তকারী দলের হাতে তুলে দেওয়া হয় AIIMS টিমের পক্ষ থেকে। আর তারপরেই ডা. সুধীর গুপ্ত ও তাঁর টিম খুনের তত্ত্ব খারিজ করে সুশান্তের মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলেই মত দেয়।

সুশান্তের ভিসেরা ও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট খতিয়ে দেখার পর চিকিৎসক সুধীর গুপ্তা জানান,’সুশান্তের শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন ছিল না। শরীরে কোনওরকম মারপিটের আঘাত বা চিহ্নও পাওয়া যায়নি। এমনকী সুশান্ত মৃত্যুর সময় যে কাপড় পরে ছিলেন তাতেও কোনও রকম এই ধরণের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। খুনের কোনও রকম চিহ্ন কোথাও নেই’। আর তখনই ফাঁস হয় সুধীর গুপ্তার একটি অডিওটেপ। ভাইরাল হওয়া সেই অডিওটেপে শোনা যায়, ডঃ সুধীর গুপ্তা বলছেন, সুশান্তকে খুন করা হয়েছে। সুশান্তের মৃতদেহের ছবি দেখে এই মন্তব্য করেছিলেন ডঃ সুধীর গুপ্তা এক সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট সূত্রে খবর।

আর এবার সুশান্তকে খুন করা হয়েছে এই দাবি তুলে সরব হলেন সুশান্তের বন্ধু স্মিতা পারেখ। স্মিতা দাবি করেন, প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের উইকিপিডিয়া পেজে মৃত্যুর কারণ থেকে আত্মহত্যা শব্দ তুলে লেখা হোক খুন। কারণ সুশান্ত সিং রাজপুতকে খুন করা হয়েছে।

স্মিতা সোশ্যাল হ্যান্ডেলে স্টেটাসে দাবি করেন, ‘সুশান্তের মৃত্যুর জন্য যারা দায়ি, তারা যেন শাস্তি পায়। সুশান্ত সিং রাজপুতকে খুন করা হয়েছে। সেই জন্য সুশান্ত সিং রাজপুতের উইকিপিডিয়া পেজ থেকে আত্মহত্যা তুলে দিয়ে সেখানে অভিনেতার মৃত্যুর কারণ হিসেবে খুন শব্দকেই ব্যবহার করা হোক’।

Web Desk

We belong to that group who are addicted to journalism. Behind us, there is no big business organization to support us. Our pens do not flow under any other’s commands.

Related Articles