নদীয়ার কৃষ্ণনগর থেকে গ্লাস ফাইবারের তৈরী দুর্গা প্রতিমা যাবে মেক্সিকো সিটিতে
তবে প্লেনে জাহাজে বহু পথ পেরিয়ে যাতায়াতের সুবিধার জন্য ঠাকুরের আকার একটু ছোটো হয়েছে এবছর।
মলয় দে নদীয়া:- সচেতন থাকা দরকার তবে আতঙ্কে নয়! বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপূজা হচ্ছেই। ভারতের বাইরে সহ পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় বসবাসকারী প্রবাসী বাঙ্গালীদের বাংলার কুমারটুলি বা জেলার বিভিন্ন মৃৎশিল্পীদের তৈরি ঠাকুর কেনার বহর দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে কোনো পরিস্থিতিতেই মায়ের আশীর্বাদ বা উৎসবের উদ্দীপনার আবেগ থেকে বঞ্চিত হতে রাজি নন তারা।
তবে প্লেনে জাহাজে বহু পথ পেরিয়ে যাতায়াতের সুবিধার জন্য ঠাকুরের আকার একটু ছোটো হয়েছে এবছর। নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর মৃৎশিল্পের জন্য বিশ্ববিখ্যাত। প্রতিবছরই দুর্গাপূজা উপলক্ষে কৃষ্ণনগরের ঘূর্ণির পুতুল পট্টির তৈরি প্রতিমা রাজ্য, সারাদেশ তথা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় যায়।
এই সময় খুবই ব্যস্ত থাকেন কৃষ্ণনগরের মৃৎশিল্পীরা। করোনার প্রভাব পড়েছে মৃৎশিল্পে তবুও বুধবারে ঘূর্ণির মৃৎশিল্পী জয়ন্ত পালের তৈরি গ্লাস ফাইবারের দুর্গা মূর্তি গেল মেক্সিকো সিটিতে। মৃৎশিল্পী জানান মূর্তিটি তৈরি করতে সময় লেগেছে এক মাসেরও বেশী। আকারে বড় দুর্গা প্রতিমার থেকে ছোটো প্রতিমা তৈরিতে পরিশ্রম কোন অংশে কম নয়।