সামনে পুজো ইতিমধ্যে তার জেরে ভিড় শুরু হয়ে গেছে যা করোনা সংক্রমণের হার আরও বৃদ্ধি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। প্রায় মার্চ থেকে এই করোনার সংক্রমণ হু হু করে ছাড়িয়ে পড়েছে, এতমাস পরেও তা নির্মূল হওয়ার লক্ষন নেই!! কবে স্বাভাবিক হবে জীবনযাত্রা এই আশায় দিন গুনছেন সাধারন মানুষ থেকে বিজ্ঞানীরা সকলে।
এই করোনা রুখতে চেষ্টা চালাচ্ছেন গবেষকরা। বিভিন্ন ওষুধ পরীক্ষামূলকভাবে করোনা সংক্রমণ রুখতে ব্যবহার করতে শুরু করছেন চিকিৎসকরা। কোথাও আবার নতুন করে ওষুধ আবিষ্কারের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন গবেষকরা। করোণা টিকা আবিষ্কারের জন্য প্রাণপণ কাজ করছেন বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি রবিবার কোভিড সংক্রমণের গাণিতিক পরিসংখ্যানগত পূর্বাভাস এর ভিত্তিতে ভারতের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক প্যানেল দাবি করেছেন যে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকেই কোভিড মহামারী নিয়ন্ত্রণ করা যাবে ভারতে। তাদের মতে সেপ্টেম্বর মাসেই করোনাভাইরাস মহামারীর চুড়া পার করে গিয়েছে ভারতে। এখন সেই শীর্ষ থেকে নামার পথে রয়েছে কোভিড রেখাচিত্র। তবে হ্যাঁ এর জন্য নাগরিকদের সমস্ত প্রোটোকল অনুসরণ করতে হবে অর্থনৈতিক কার্যক্রম শিথিল করা যাবে না।
পরিসংখ্যান মতে ইতিমধ্যে দেশের জনসংখ্যার 30% দেহেই অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। প্যানেলের অনুমান সব মিলিয়ে ভারতে ১০৬ লক্ষ উপসর্গ যুক্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া যাবে। বর্তমানে তার মধ্যে আনুমানিক ৬৬ লক্ষ কোভিড রোগী উপসর্গ যুক্ত। লকডাউন এর ফলে কোভিডকে নির্মুল না করা গেলেও এর ফলে সংক্রমণের শীর্ষে ওঠা অনেকটাই পিছিয়ে দেয়া গিয়েছে এতটাই মত তাদের।